বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ। যে দেশ প্রযুক্তিতে সফল সেই দেশ অর্থনিতীর দিক থেকেও সফল। প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বে তাই প্রতিটি দেশই নিজেকে উন্নত করার প্রতিযোগিতায় নেমেছে। আর এরই হাত ধরে প্রতিটা দেশই নতুন কিছু তৈরি করার চেস্টা করছে।
প্রায় সকল জনপ্রিয় প্রযুক্তিকে নির্ভর করেই উন্নয়নশীল দেশগুলো এগিয়ে চলছে। এর জন্য সারা বিশ্বে চলছে প্রযুক্তির ব্যবহার। আমাদের ব্যবহৃত কমন প্রযুক্তি হচ্ছে মোবাইল। মোবাইল পারে না এমন কোনো কাজ নেই। আমরা বাংলাদেশিরা যেসব ব্রান্ডের মোবাইল ব্যবহার করি বাজেটের ভিত্তিতে তার একটি সংক্ষিপ্ত লিস্ট নিচে দিলাম
১. সিম্ফনি- Symphony
২.লাভা-Lava
৩.ওয়াল্টন-Walton
৪.হুয়াওয়ে-Huaway
৫.শাওমি-Xiomi
৬.সামসাং- Samsung
৭.অপ্পো-Oppo
৮.ভিবো- Vivo
৯.নকিয়া-Nokia
এসব ফোনকোম্পানি বছরের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মডেল এর মোবাইলফোন বাজারে ছাড়ে। আমরা স্পেছিফিকেশন দেখে এসব মোবাইল কিনি। অনেক সময় মোবাইল কেনার পর বিভিন্ন ঝামেলার সম্মুখীন হই।
নিচে কমন কিছু সমস্যার কথা উল্লেখ করলাম
১. মোবাইলফোন রিভিউয়ে পড়ছিলাম ফোন খুব ভালো, ক্যামেরা ফ্রেশ, গরম হয়না ইত্যাদি। ফোন কেনার পর দেখি হ্যাং করে, চারজ নেয়না সহ বহুবিধ সমস্যা।
২.স্ক্রিন উন্নতমানের, আসলে কেনার পর সূর্যএর আলো পরলে দেখাই যায়না ইত্যাদি।
৩. অল্প সময়েই ফোনের চার্জ ফুরিয়ে যায় ইত্যাদি।
এসব সমস্যার অন্যতম কারন ফোনগুলি নকল অর্থাৎ কপি করা। নকল বা কপি করা ফোনগুলো সাধারণত বাহ্যিক দিক থেকেই মূল ফোনের সাথে সাদৃশ্য। ভিতরে কোন মিল নেই।
প্রিয় পাঠক,
আপনারা হয়তো আমাকে গালাগাল দিচ্ছেন। টাইটেল দিছেন এক বলতেছেন আরেক এরকম বকানি দিচ্ছেন। তো আর কথা বাড়াবো না । এবার আসি মুল কথায়
কিভাবে আপনি জানবেন আপনার ব্যবহৃত ফোনটি আসল না নকল?
আমার মোবাইলটি হচ্ছে সামসাং ব্রান্ডের J3 Model.
প্রথমে আপনার ফোনের ডায়াল প্যাডে *#০৬# ডায়াল করে আপনার ফোনের IMEI নাম্বার কাগজে টুকে নিন। একটি অথবা দুটি। [কোনো ফোনে একটি আবার কোনো ফোনে দুটি থাকে]
এরপর যা করবেন আপনার ফোনের Chrome ব্রাউজার অথবা ভালো কোনো ব্রাউজারের যান। এরপর ডেস্কটপ ভার্সন করুন। স্ক্রিনশট দেখুন
সার্চবক্সে লিখুন অথবা এই লিনকে যান www.imei.info/
সার্চ দেওয়ার পর নিচের স্ক্রিনশটএর মত পেজ আসবে
এখানে যা করবেন
১. লাল রঙ চিহ্নিত বক্সে আপনার ফোনের যেকোন IMEI নাম্বার দিন
২. সবুজ রঙের বক্সে ✔ টিক দিয়ে রিক্যাপচা পুরন করুন
৩. নীল রংয়ের Check বক্সে ক্লিক করুন পেজ পুরোপুরি লোভ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন ।
লোড হওয়ার পর দেখুন কি দেখায়।
আমারটা নিচের স্ক্রিনশটেই দেখুন।
এখানে দেখার মতো টপিকগুলো আমি চিহ্নিত করে দিয়েছি।
এখানে যা যা দেখাচ্ছে
> লাল রঙের বক্স - মোবাইল ব্রান্ড নেম, মডেল নেম, IMEI ট্যাক ইত্যাদি
> নীল রংয়ের বক্স- ফোনের সব স্পেসিফিকেশন অর্থাৎ টাইপ, ডিজাইন, রিলিজ ডেট, GSM, HSDPA, LTE,Display,Screen, Weight, Memory Card, OS, Chipset, Battery ইত্যাদি।
তো স্ক্রিনশট থেকে বোঝা যাচ্ছে আমার মোবাইলটি অরিজিনাল।
বিঃদ্রঃ চাইনিজ মোবাইলে এই ট্রিকস কাজ না করতেও পারে।
আপনি চাইলে এসব সাইটও দেখতে পারেন
Nokia এর জন্য-www.imei.nokia
oppo এর জন্য- www.imei.oppo তো আজ এপর্যন্তই।
আশা করি পোস্টটি আপনার উপকারে আসবে। যদি কোন সমস্যা হয় তো কমেন্ট করে জানাবেন সাহায্য করার চেস্টা করব ইনশাআল্লাহ।
এরকম নতুন টিপস, ট্রিকস, আপডেট নিউজ পেতে অবশ্যই আমাদের সাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানাতে পারেন।
ধন্যবাদ
প্রায় সকল জনপ্রিয় প্রযুক্তিকে নির্ভর করেই উন্নয়নশীল দেশগুলো এগিয়ে চলছে। এর জন্য সারা বিশ্বে চলছে প্রযুক্তির ব্যবহার। আমাদের ব্যবহৃত কমন প্রযুক্তি হচ্ছে মোবাইল। মোবাইল পারে না এমন কোনো কাজ নেই। আমরা বাংলাদেশিরা যেসব ব্রান্ডের মোবাইল ব্যবহার করি বাজেটের ভিত্তিতে তার একটি সংক্ষিপ্ত লিস্ট নিচে দিলাম
১. সিম্ফনি- Symphony
২.লাভা-Lava
৩.ওয়াল্টন-Walton
৪.হুয়াওয়ে-Huaway
৫.শাওমি-Xiomi
৬.সামসাং- Samsung
৭.অপ্পো-Oppo
৮.ভিবো- Vivo
৯.নকিয়া-Nokia
এসব ফোনকোম্পানি বছরের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মডেল এর মোবাইলফোন বাজারে ছাড়ে। আমরা স্পেছিফিকেশন দেখে এসব মোবাইল কিনি। অনেক সময় মোবাইল কেনার পর বিভিন্ন ঝামেলার সম্মুখীন হই।
নিচে কমন কিছু সমস্যার কথা উল্লেখ করলাম
১. মোবাইলফোন রিভিউয়ে পড়ছিলাম ফোন খুব ভালো, ক্যামেরা ফ্রেশ, গরম হয়না ইত্যাদি। ফোন কেনার পর দেখি হ্যাং করে, চারজ নেয়না সহ বহুবিধ সমস্যা।
২.স্ক্রিন উন্নতমানের, আসলে কেনার পর সূর্যএর আলো পরলে দেখাই যায়না ইত্যাদি।
৩. অল্প সময়েই ফোনের চার্জ ফুরিয়ে যায় ইত্যাদি।
এসব সমস্যার অন্যতম কারন ফোনগুলি নকল অর্থাৎ কপি করা। নকল বা কপি করা ফোনগুলো সাধারণত বাহ্যিক দিক থেকেই মূল ফোনের সাথে সাদৃশ্য। ভিতরে কোন মিল নেই।
প্রিয় পাঠক,
আপনারা হয়তো আমাকে গালাগাল দিচ্ছেন। টাইটেল দিছেন এক বলতেছেন আরেক এরকম বকানি দিচ্ছেন। তো আর কথা বাড়াবো না । এবার আসি মুল কথায়
কিভাবে আপনি জানবেন আপনার ব্যবহৃত ফোনটি আসল না নকল?
আমার মোবাইলটি হচ্ছে সামসাং ব্রান্ডের J3 Model.
প্রথমে আপনার ফোনের ডায়াল প্যাডে *#০৬# ডায়াল করে আপনার ফোনের IMEI নাম্বার কাগজে টুকে নিন। একটি অথবা দুটি। [কোনো ফোনে একটি আবার কোনো ফোনে দুটি থাকে]
এরপর যা করবেন আপনার ফোনের Chrome ব্রাউজার অথবা ভালো কোনো ব্রাউজারের যান। এরপর ডেস্কটপ ভার্সন করুন। স্ক্রিনশট দেখুন
সার্চবক্সে লিখুন অথবা এই লিনকে যান www.imei.info/
সার্চ দেওয়ার পর নিচের স্ক্রিনশটএর মত পেজ আসবে
এখানে যা করবেন
১. লাল রঙ চিহ্নিত বক্সে আপনার ফোনের যেকোন IMEI নাম্বার দিন
২. সবুজ রঙের বক্সে ✔ টিক দিয়ে রিক্যাপচা পুরন করুন
৩. নীল রংয়ের Check বক্সে ক্লিক করুন পেজ পুরোপুরি লোভ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন ।
লোড হওয়ার পর দেখুন কি দেখায়।
আমারটা নিচের স্ক্রিনশটেই দেখুন।
এখানে দেখার মতো টপিকগুলো আমি চিহ্নিত করে দিয়েছি।
এখানে যা যা দেখাচ্ছে
> লাল রঙের বক্স - মোবাইল ব্রান্ড নেম, মডেল নেম, IMEI ট্যাক ইত্যাদি
> নীল রংয়ের বক্স- ফোনের সব স্পেসিফিকেশন অর্থাৎ টাইপ, ডিজাইন, রিলিজ ডেট, GSM, HSDPA, LTE,Display,Screen, Weight, Memory Card, OS, Chipset, Battery ইত্যাদি।
তো স্ক্রিনশট থেকে বোঝা যাচ্ছে আমার মোবাইলটি অরিজিনাল।
বিঃদ্রঃ চাইনিজ মোবাইলে এই ট্রিকস কাজ না করতেও পারে।
আপনি চাইলে এসব সাইটও দেখতে পারেন
Nokia এর জন্য-www.imei.nokia
oppo এর জন্য- www.imei.oppo তো আজ এপর্যন্তই।
আশা করি পোস্টটি আপনার উপকারে আসবে। যদি কোন সমস্যা হয় তো কমেন্ট করে জানাবেন সাহায্য করার চেস্টা করব ইনশাআল্লাহ।
এরকম নতুন টিপস, ট্রিকস, আপডেট নিউজ পেতে অবশ্যই আমাদের সাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানাতে পারেন।
ধন্যবাদ
আসল/নকল : জেনে নিন আপনার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি আসল না নকল
Reviewed by Adsız
on
Aralık 27, 2018
Rating:
Hiç yorum yok: